নামাজের জন্য ১০টি সূরা
আজ আমরা নামাজের জন্য ১০টি সূরা লিখবো বাছাই করা। সূরা গুলো কয়েকবার পড়লেই মনে থাকবে । অনেক সময় দেখা যায় ছোট বয়সে আমরা কুরআন শরীফ ঠিক ভাবে না পড়ার কারণে নামাজের জন্য বড় বড় সূরা গুলো মনে রাখা সম্ভব হয়না কিন্তু এই ছোট ছোট সূরা গুলো কয়েকবার পড়লে বা দেখলেই মনে থাকবে ।
সূরা আল ফাতিহা
আয়াত নংঃ ১
اَلْحَمْدُ لِلّٰهِ رَبِّ الْعٰلَمِیْنَۙ ﴿١
উচ্চারণঃ আল হামদুলিল্লা-হি রাব্বিল ‘আ-লামীন।
অনুবাদঃ সকল প্রশংসা জগত সমূহের প্রতিপালক আল্লাহরই,
আয়াত নংঃ ২
الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِۙ ﴿٢
উচ্চারণঃ আররাহমা-নির রাহীম।
অনুবাদঃ যিনি দয়াময়, পরম দয়ালু,
আয়াত নংঃ ৩
مٰلِكِ یَوْمِ الدِّیْنِؕ ﴿٣
উচ্চারণঃ মা-লিকি ইয়াওমিদ্দীন।
অনুবাদঃ কর্মফল দিবসের মালিক।
আয়াত নংঃ ৪
اِیَّاكَ نَعْبُدُ وَ اِیَّاكَ نَسْتَعِیْنُؕ ﴿٤
উচ্চারণঃ ইয়্যা-কা না‘বুদুওয়া ইয়্যা-কা নাছতা‘ঈন।
অনুবাদঃ আমরা শুধু তোমারই ইবাদত করি, শুধু তোমারই সাহায্য প্রার্থনা করি,
আয়াত নংঃ ৫
اِهْدِنَا الصِّرَاطَ الْمُسْتَقِیْمَۙ ﴿٥
উচ্চারণঃ ইহদিনাসসিরা-তাল মুছতাকীম।
অনুবাদঃ আমাদেরকে সরল পথ প্রদর্শন কর,
আয়াত নংঃ ৬
صِرَاطَ الَّذِیْنَ اَنْعَمْتَ عَلَیْهِمْ ﴰ ﴿٦
উচ্চারণঃ সিরা-তাল্লাযীনা আন‘আমতা ‘আলাইহিম।
অনুবাদঃ তাহাদের পথ, যাহাদেরকে তুমি অনুগ্রহ দান করিয়াছ,
আয়াত নংঃ ৭
غَیْرِ الْمَغْضُوْبِ عَلَیْهِمْ وَ لَا الضَّآلِّیْنَ۠ ﴿٧
উচ্চারণঃ গাইরিল মাগদূ বি ‘আলাইহিম ওয়ালাদ্দা-ল্লীন।
অনুবাদঃ তাহাদের পথ নহে যাহারা ক্রোধ-নিপতিত ও পথভ্রষ্ট।
সূরা আদ্ব-দ্বোহা
আয়াত নংঃ ১
وَ الضُّحٰىۙ ﴿١
উচ্চারণঃ ওয়াদদু হা-।
অনুবাদঃ শপথ পূর্বাহ্নের,
আয়াত নংঃ ২
وَ الَّیْلِ اِذَا سَجٰىۙ ﴿٢
উচ্চারণঃ ওয়াল্লাইলি ইযা-ছাজা-।
অনুবাদঃ শপথ রজনীর যখন উহা হয় নিঝুম,
আয়াত নংঃ ৩
مَا وَدَّعَكَ رَبُّكَ وَ مَا قَلٰىؕ ﴿٣
উচ্চারণঃ মা-ওয়াদ্দা‘আকা রাব্বুকা ওয়ামা-কালা-।
অনুবাদঃ তোমার প্রতিপালক তোমাকে পরিত্যাগ করেন নাই এবং তোমার প্রতি বিরূপও হন নাই।
আয়াত নংঃ ৪
وَ لَلْاٰخِرَةُ خَیْرٌ لَّكَ مِنَ الْاُوْلٰىؕ ﴿٤
উচ্চারণঃ ওয়ালাল আ-খিরাতুখাইরুল্লাকা মিনাল ঊলা-।
অনুবাদঃ তোমার জন্য পরবর্তী সময় তো পূর্ববর্তী সময় অপেক্ষা শ্রেয়।
আয়াত নংঃ ৫
وَ لَسَوْفَ یُعْطِیْكَ رَبُّكَ فَتَرْضٰىؕ ﴿٥
উচ্চারণঃ ওয়া লাছাওফা ইউ‘তীকা রাব্বুকা ফাতারদা-।
অনুবাদঃ অচিরেই তোমার প্রতিপালক তোমাকে অনুগ্রহ দান করিবেন আর তুমি সন্তুষ্ট হইবে।
আয়াত নংঃ ৬
اَلَمْ یَجِدْكَ یَتِیْمًا فَاٰوٰى۪ ﴿٦
উচ্চারণঃ আলাম ইয়াজিদকা ইয়াতীমান ফাআ-ওয়া-।
অনুবাদঃ তিনি কি তোমাকে ইয়াতীম অবস্থায় পান নাই আর তোমাকে আশ্রয় দান করেন নাই?
আয়াত নংঃ ৭
وَ وَجَدَكَ ضَآلًّا فَهَدٰى۪ ﴿٧
উচ্চারণঃ ওয়া ওয়াজাদাকা দাল্লান ফাহাদা-।
অনুবাদঃ তিনি তোমাকে পাইলেন পথ সম্পর্কে অনবহিত, অতঃপর তিনি পথের নির্দেশ দিলেন।
আয়াত নংঃ ৮
وَ وَجَدَكَ عَآىٕلًا فَاَغْنٰىؕ ﴿٨
উচ্চারণঃ ওয়া ওয়াজাদাকা ‘আইলান ফাআগনা-।
অনুবাদঃ তিনি তোমাকে পাইলেন নিঃস্ব অবস্থায়, অতঃপর অভাবমুক্ত করিলেন,
আয়াত নংঃ ৯
فَاَمَّا الْیَتِیْمَ فَلَا تَقْهَرْؕ ﴿٩
উচ্চারণঃ ফাআম্মাল ইয়াতীমা ফালা-তাকহার।
অনুবাদঃ সুতরাং তুমি ইয়াতীমের প্রতি কঠোর হইও না ;
আয়াত নংঃ ১০
وَ اَمَّا السَّآىٕلَ فَلَا تَنْهَرْؕ ﴿١٠
উচ্চারণঃ ওয়া আম্মাছ ছাইলা ফালা-তানহার।
অনুবাদঃ এবং প্রার্থীকে ভর্ৎসনা করিও না।
আয়াত নংঃ ১১
وَ اَمَّا بِنِعْمَةِ رَبِّكَ فَحَدِّثْ۠ ﴿١١
উচ্চারণঃ ওয়া আম্মা-বিনি‘মাতি রাব্বিকা ফাহাদ্দিছ।
অনুবাদঃ তুমি তোমার প্রতিপালকের অনুগ্রহের কথা জানাইয়া দাও।
সূরা আল ইনশিরাহ
আয়াত নংঃ ১
اَلَمْ نَشْرَحْ لَكَ صَدْرَكَۙ ﴿١
উচ্চারণঃ আলাম নাশরাহলাকা সাদরাক।
অনুবাদঃ আমি কি তোমার বক্ষ তোমার কল্যাণে প্রশস্ত করিয়া দেই নাই ?
আয়াত নংঃ ২
وَ وَضَعْنَا عَنْكَ وِزْرَكَۙ ﴿٢
উচ্চারণঃ ওয়া ওয়াদা‘না-‘আনকা ওয়িযরাক্,
অনুবাদঃ আমি অপসারণ করিয়াছি তোমার ভার,
আয়াত নংঃ ৩
الَّذِیْۤ اَنْقَضَ ظَهْرَكَۙ ﴿٣
উচ্চারণঃ আল্লাযীআনকাদা জাহরাক।
অনুবাদঃ যাহা ছিল তোমার জন্য অতিশয় কষ্টদায়ক,
আয়াত নংঃ ৪
وَ رَفَعْنَا لَكَ ذِكْرَكَؕ ﴿٤
উচ্চারণঃ ওয়া রাফা‘না-লাকা যিকরাক।
অনুবাদঃ এবং আমি তোমার খ্যাতিকে উচ্চ মর্যাদা দান করিয়াছি।
আয়াত নংঃ ৫
فَاِنَّ مَعَ الْعُسْرِ یُسْرًاۙ ﴿٥
উচ্চারণঃ ফাইন্না মা‘আল ‘উছরি ইউছরা-।
অনুবাদঃ কষ্টের সঙ্গেই তো স্বস্তি আছে,
আয়াত নংঃ ৬
اِنَّ مَعَ الْعُسْرِ یُسْرًاؕ ﴿٦
উচ্চারণঃ ইন্না মা‘আল ‘উছরি ইউছরা-।
অনুবাদঃ অবশ্য কষ্টের সঙ্গেই স্বস্তি আছে।
আয়াত নংঃ ৭
فَاِذَا فَرَغْتَ فَانْصَبْۙ ﴿٧
উচ্চারণঃ ফাইযা-ফারাগতা ফানসাব।
অনুবাদঃ অতএব তুমি যখনই অবসর পাও একান্তে ইবাদত করিও।
আয়াত নংঃ ৮
وَ اِلٰى رَبِّكَ فَارْغَبْ۠ ﴿٨
উচ্চারণঃ ওয়া ইলা- রাব্বিকা ফারগাব।
অনুবাদঃ এবং তোমার প্রতিপালকের প্রতি মনোনিবেশ করিও।
সূরা ত্বীন
আয়াত নংঃ ১
وَ التِّیْنِ وَ الزَّیْتُوْنِۙ ﴿١
উচ্চারণঃ ওয়াততীনি ওয়াঝঝাইতূন।
অনুবাদঃ শপথ তীন’ ও যায়তূন’-এর,
আয়াত নংঃ ২
وَ طُوْرِ سِیْنِیْنَۙ ﴿٢
উচ্চারণঃ ওয়া তূরি ছীনীন।
অনুবাদঃ শপথ সিনাই’ পর্বতের
আয়াত নংঃ ৩
وَ هٰذَا الْبَلَدِ الْاَمِیْنِۙ ﴿٣
উচ্চারণঃ ওয়া হা-যাল বালাদিল আমীন।
অনুবাদঃ এবং শপথ এই নিরাপদ নগরীর,
আয়াত নংঃ ৪
لَقَدْ خَلَقْنَا الْاِنْسَانَ فِیْۤ اَحْسَنِ تَقْوِیْمٍ٘ ﴿٤
উচ্চারণঃ লাকাদ খালাকনাল ইনছা-না ফীআহছানি তাকবীম।
অনুবাদঃ আমি তো সৃষ্টি করিয়াছি মানুষকে সুন্দরতম গঠনে,
আয়াত নংঃ ৫
ثُمَّ رَدَدْنٰهُ اَسْفَلَ سٰفِلِیْنَۙ ﴿٥
উচ্চারণঃ ছুম্মা রাদাদ না-হু আছফালা ছা-ফিলীন।
অনুবাদঃ অতঃপর আমি উহাকে হীনতাগ্রস্তদের হীনতমে পরিণত করি-
আয়াত নংঃ ৬
اِلَّا الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ فَلَهُمْ اَجْرٌ غَیْرُ مَمْنُوْنٍؕ ﴿٦
উচ্চারণঃ ইল্লাল্লাযীনা আ-মানূওয়া‘আমিলুসসা-লিহা-তি ফালাহুম আজরুন গাইরু মামনূন।
অনুবাদঃ কিন্তু তাহাদেরকে নয় যাহারা মু’মিন ও সৎকর্মপরায়ণ; ইহাদের জন্য তো আছে নিরবচ্ছিন্ন পুরস্কার।
আয়াত নংঃ ৭
فَمَا یُكَذِّبُكَ بَعْدُ بِالدِّیْنِؕ ﴿٧
উচ্চারণঃ ফামা-ইউকাযযি বুকা বা‘দুবিদ্দীন।
অনুবাদঃ সুতরাং ইহার পর কিসে তোমাকে কর্মফল সম্বন্ধে অবিশ্বাসী করে ?
আয়াত নংঃ ৮
اَلَیْسَ اللّٰهُ بِاَحْكَمِ الْحٰكِمِیْنَ ۠- ﴿٨
উচ্চারণঃ আলাইছাল্লা-হু বিআহকামিল হা-কিমীন।
অনুবাদঃ আল্লাহ্ কি বিচারকদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ বিচারক নন?
সূরা কাওসার
আয়াত নংঃ ১
اِنَّاۤ اَعْطَیْنٰكَ الْكَوْثَرَؕ ﴿١
উচ্চারণঃ ইন্না-আ‘তাইনা-কাল কাওছার।
অনুবাদঃ আমি অবশ্যই তোমাকে কাওছার দান করিয়াছি।
আয়াত নংঃ ২
فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَ انْحَرْؕ ﴿٢
উচ্চারণঃ ফাসাললি লিরাব্বিকা ওয়ানহার।
অনুবাদঃ সুতরাং তুমি তোমার প্রতিপালকের উদ্দেশ্যে সালাত আদায় কর এবং কুরবানী কর।
আয়াত নংঃ ৩
اِنَّ شَانِئَكَ هُوَ الْاَبْتَرُ۠ ﴿٣
উচ্চারণঃ ইন্না শা-নিআকা হুওয়াল আবতার।
অনুবাদঃ নিশ্চয় তোমার প্রতি বিদ্বেষ পোষণকারীই তো নির্বংশ।
–আরো দেখুন–
সূরা কদর
আয়াত নংঃ ১
اِنَّاۤ اَنْزَلْنٰهُ فِیْ لَیْلَةِ الْقَدْرِۚۖ ﴿١
উচ্চারণঃ ইন্নাআনঝালনা-হু ফী লাইলাতিল কাদর।
অনুবাদঃ নিশ্চয়ই আমি কুরআন অবতীর্ণ করিয়াছি মহিমান্বিত রজনীতে;
আয়াত নংঃ ২
وَ مَاۤ اَدْرٰىكَ مَا لَیْلَةُ الْقَدْرِؕ ﴿٢
উচ্চারণঃ ওয়ামাআদরা-কা-মা-লাইলাতুল কাদর।
অনুবাদঃ আর মহিমান্বিত রজনী সম্বন্ধে তুমি কী জান ?
আয়াত নংঃ ৩
لَیْلَةُ الْقَدْرِ ﳔ خَیْرٌ مِّنْ اَلْفِ شَهْرٍؕؔ ﴿٣
উচ্চারণঃ লাইলাতুল কাদরি খাইরুম মিন আলফি শাহর।
অনুবাদঃ মহিমান্বিত রজনী সহস্র মাস অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ।
আয়াত নংঃ ৪
تَنَزَّلُ الْمَلٰٓىٕكَةُ وَ الرُّوْحُ فِیْهَا بِاِذْنِ رَبِّهِمْۚ-مِنْ كُلِّ اَمْرٍۙۛ ﴿٤
উচ্চারণঃ তানাঝঝালুল মালাইকাতুওয়াররুহু ফীহা-বিইযনি রাব্বিহিম মিন কুল্লি আমর।
অনুবাদঃ সেই রাত্রিতে ফিরিশতাগণ ও রূহ্ অবতীর্ণ হয় প্রত্যেক কাজে তাহাদের প্রতিপালকের অনুমতিক্রমে।
আয়াত নংঃ ৫
سَلٰمٌ ﱡ هِیَ حَتّٰى مَطْلَعِ الْفَجْرِ۠ ﴿٥
উচ্চারণঃ ছালা-মুন, হিয়া হাত্তা-মাতলা‘ইল ফাজর।
অনুবাদঃ শান্তিই শান্তি, সেই রজনী ঊষার আবির্ভাব পর্যন্ত।
সূরা আসর
আয়াত নংঃ ১
وَ الْعَصْرِۙ ﴿١
উচ্চারণঃ ওয়াল ‘আসরি।
অনুবাদঃ মহাকালের শপথ,
আয়াত নংঃ ২
اِنَّ الْاِنْسَانَ لَفِیْ خُسْرٍۙ ﴿٢
উচ্চারণঃ ইন্নাল ইনছা-না লাফী খুছরিন।
অনুবাদঃ মানুষ অবশ্যই ক্ষতিগ্রস্ত,
আয়াত নংঃ ৩
اِلَّا الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ وَ تَوَاصَوْا بِالْحَقِّ ﳔ وَ تَوَاصَوْا بِالصَّبْرِ۠ ﴿٣
উচ্চারণঃ ইল্লাল্লাযীনা আ-মানূ ওয়া ‘আমিলুসসা-লিহা-তি ওয়া তাওয়া-সাওবিল হাক্কি ওয়া তাওয়া-সাও বিসসাবরি।
অনুবাদঃ কিন্তু উহারা নয়, যাহারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে সত্যের উপদেশ দেয় ও ধৈর্যের উপদেশ দেয়।
সূরা কুরাইশ
আয়াত নংঃ ১
لِاِیْلٰفِ قُرَیْشٍۙ ﴿١
উচ্চারণঃ লিঈলা-ফি কুরাইশিন,
অনুবাদঃ যেহেতু কুরায়শের আসক্তি আছে,
আয়াত নংঃ ২
اٖلٰفِهِمْ رِحْلَةَ الشِّتَآءِ وَ الصَّیْفِۚ ﴿٢
উচ্চারণঃ ঈলা-ফিহিম রিহলাতাশশিতাই ওয়াসসাঈফ।
অনুবাদঃ আসক্তি আছে তাহাদের শীত ও গ্রীষ্মে সফরের
আয়াত নংঃ ৩
فَلْیَعْبُدُوْا رَبَّ هٰذَا الْبَیْتِۙ ﴿٣
উচ্চারণঃ ফালইয়া‘বুদূরাব্বা হা-যাল বাঈত।
অনুবাদঃ অতএব, উহারা ইবাদত করুক এই গৃহের মালিকের,
আয়াত নংঃ ৪
الَّذِیْۤ اَطْعَمَهُمْ مِّنْ جُوْ عٍ ﳔ وَّ اٰمَنَهُمْ مِّنْ خَوْفٍ۠ ﴿٤
উচ্চারণঃ আল্লাযীআতা‘আমাহুম মিন জূ‘ইওঁ ওয়া আ-মানাহুম মিন খাওফ।
অনুবাদঃ যিনি উহাদেরকে ক্ষুধায় আহার দিয়াছেন এবং ভীতি হইতে উহাদেরকে নিরাপদ করিয়াছেন।
আমাদের নামাজের জন্য ১০টি সূরা কেমন লাগলো কমেন্টস করে জানাতে ভুলবেন না ।